Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

দুর্যোগঝুঁকি হ্রাস

তৃতীয় অধ্যায়: দুর্যোগঝুঁকিহ্রাস

 

৩.১  ঝুঁকির কারণসমূহ চিহ্নিতকরণঃ

 

ঝুঁকির  বর্ননা

কারণ

তাৎক্ষনিক

মাধ্যমিক

চুড়ান্ত

ঘুর্ণিঝড়  জলোচ্ছ্বাস

জেলার জন্য একটি অন্যতম  প্রধান দুর্যোগ। সকল  উপজেলায়  ঝড় ও জলোচ্ছ্বাস  প্রতি বছরই মারাত্নকভাবে আঘাতহানে। মানুষসহ পশুপাখি, গাছপালা, ঘরবাড়ী ইত্যাদি সবই  ক্ষতির শিকার হয়। চট্টগ্রামের উপকুলীয় উপজেলাগুলো ক্ষতি বেশী হয়। সন্দ্বীপ, মীরেরস্বরাই , বাশঁখালী আনোয়ারা, সীতাকন্ডু প্রধানত উপকূলীয় সীমানায় অবস্থিত। প্রতি বছরই বিভিন্ন উপজেলায় ঘূীর্ণঝড় ও জলোচ্ছ্বাসের আঘাতে যে ক্ষতি হয, তাতে দেখা যায় চট্টগ্রাম জেলায় কৃষি, ঘরবাড়ী, পয়ঃনিস্কাশনে যথাক্রমে প্রায় ১৪%, ৫৬% ৪০%  ক্ষতি হয়।

১৯৯১ সালের ঝড়ে চট্টগ্রাম জেলার কয়েকটি উপজেলায় (ফটিক ছড়ি, সাতকানিয়া, পটিয়া, চন্দনাইশ, সীতাকুন্ড)  মোট ২১৭২৩৬ পাছপালা ও ৪৪৭ নার্সারী  মারাত্নকভাবে ক্ষতি হয় । ৩৬৫ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ক্ষতি হয়। ৪৭৪ কি.মি. কাচঁ ও পাঁকা রাস্তার ক্ষতি হয়। সিতাকুন্ড ও পটিয়ায় ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসে  ২৭৩০৯০ পশুপাখি মারাত্নক  ক্ষতি হয়।

 

·  বন উজার বা অপরিকল্পিত ভাবে গাছ নিধনের ফলে পরিবেশেরভারসাম্যনষ্টহওয়ারকারণে।

·  অপরিকল্পিত ভাবে বাঁধ  নির্মাণ।

·  সমুদ্র ও নদীর পানি দুষনে

·  সচেতনতার অভাব

·  দুর্যোগ মোকাবেলায় পর্যাপ্ত  উপকরনের (উদ্ধার কার্যক্রমের, পানি বিশুদ্ধ করণ ইত্যাদি) অভাব।

·  জলবায়ুপরিবর্তনেরকারণেভূ-পৃস্ঠের তাপমাত্রাবৃদ্ধিপাওয়ারফলে সুমুদ্রের পানির স্তর বৃদ্ধি  পাওয়ার কারণে।

·  দুর্যোগ প্রতিরোধে ও ক্ষয়ক্ষতি হ্রাসে বাস্তব সম্মত ও সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনার অভাব।

বন্যা

জেলার জন্য একটি অন্যতম  প্রধান দুর্যোগ। এই জেলায় প্রায় সকল উপজেলায় বন্যায় ক্ষতি হয়।

বন্যায় বিভিন্ন উপজেলায় যে ক্ষতি হয় তাতে দেখা যাচ্ছে  চট্টগ্রাম জেলায় কৃষি, মৎস, মৎসজীবি, পশুপাখি, পয়ঃনিস্কাশন, ঘরবাড়ী,  ও স্বাস্থ্যসেবার যথাক্রমে ২৬%, ৫০%, ৩৯%,  ৩৪%, ২৮% ও  ৪৪% ক্ষতি হয়।  জেলার কয়েকটি উপজেলার ৩৯১১৭১ গাছপালা ও ৬৭২ টি নার্সারীর ক্ষতি হয়। ৯৫ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ১১০৫ কি.মি. কাচাঁ রাস্তা ও পাঁকা রাস্তা  এবং ৩১১ টি কালভার্ট ও ব্রীজ ৫৭৯ টি  ক্ষতি হয়েছে।

·  বন উজার বা অপরিকল্পিত ভাবে গাছ নিধনের ফলে পরিবেশেরভারসাম্যনষ্টহওয়ারকারণে।

·  অপরিকল্পিত ভাবে বাঁধ  নির্মাণ ।

·  অতিরিক্ত পলি জমার ফলে।

·  নিয়মিত নদী বা খাল গুলো ড্রেজিং করে সংস্কার না করা।

·   দুর্যোগ সহনশীল চাষাবাদের লক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা গ্রহণ না করা।

·  জলবায়ুপরিবর্তনকে মাথায় রেখে বাস্তব সম্মত ও সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনার মাধ্যমে বাঁধ  নির্মাণ  না করার কারণে।

·  জলবায়ুপরিবর্তনেরকারণেভূ-পৃস্ঠের তাপমাত্রাবৃদ্ধিপাওয়ারফলে সুমুদ্রের পানির স্তর বৃদ্ধি  পাওয়ার কারণে।

নদীভাঙ্গন

নদীভাঙ্গন চট্টগ্রাম উপজেলার আর একটি গুরুত্বপূর্ণ দুর্যোগ । সমুদ্র তীরবর্তী উপজেলার সবগুলো নদীভাঙ্গনের শিকার। প্রতি বছরই নদী ভাঙ্গনে তীরবর্তী এলার ব্যাপক ক্ষতি হয় । চন্দনাইশ, সাতকানিয়া, মীরেরস্বরাই , লোহাগড়া, পটিয়া, সীতাকুন্ড, হাটহাজারী, রাংগুনীয়া এই উপজেলাগুলো নদীভাঙ্গনে বেশী ক্ষতিগ্রস্থ। নদীভাঙ্গনে চট্টগ্রাম জেলার কৃষি ও মৎস-এ যথাক্রমে ৭%, ১৪% । নদীভাঙ্গনে ৬টি উপজেলায় ৭৪৯৪ জন মৎসজীবি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। লোহাগড়া ও মীরেরশ্বরাই  উপজেলায়  পাকাসহ, মোট ১৬৮৩৫ টি ঘরবাড়ী নদীগর্ভে বিলিন হয়ে গেছে। বেশকিছু  অবকাঠামোর ক্ষতি হয়েছে।

সাতকানিয়ায় প্রায় ৪৮কিঃমিঃ রাস্তা ডুলু খাল ও শঙ্খনদীর প্রবল স্রোতের কারণে ভেঙ্গে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ১০৩টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে প্রায় ২৫-৩০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ব্যাপক ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। চন্দনাইশ মোট ৫টি ইউনিয়নের ৪৬ কি.মি. রাস্তা নদী গর্ভে বিলিন হতে পারে। মীরেরস্বরাই এ ১৭টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নদীগর্ভে বিলিন হয়ে যেতে পারে।

·  অপরিকল্পিত ভাবে বাঁধ  নির্মাণ ।

·  বন উজার বা নদীর পারের গাছ গুলো অপরিকল্পিত ভাব নিধনের ফলে পরিবেশেরভারসাম্যনষ্টহওয়ারকারণে।

·  নিয়মিত নদীর পার গুলো বালুর বস্তা, সিমেন্টের বোল্ডার ফেলে শক্ত না করার কারণে ।

·  নিয়মিত নদী বা খাল গুলো ড্রেজিং করে সংস্কার না করা।

পাহাড়ীঢল

পাহাড়ী ঢল চট্টগ্রাম জেলার জন্য একটি অন্যতম  প্রধান দুর্যোগ। এই জেলায় প্রধানত চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনসহ ফটিকছড়ি, রাউজান, রাঙ্গুনিয়া, হাটহাজারী, বোয়ালখালী, পটিয়া ও লোহাগড়া প্রধান

পাহাড়ী ঢলে চট্টগ্রাম জেলায় কৃষি, মৎস, গাছপালা, পশুপাখি, ঘরবাড়ী, পয়ঃনিস্কাশন ও স্বাস্থ্য-এ যথাক্রমে ২১%, ৩৪% ১৯%, ২৭%, ২৮% ক্ষতি হয়। ১১৭টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ৩২৭ কি.মি. কাচাঁ রাস্তা ও পাঁকা রাস্তা  এবং ২৫ টি কালভার্ট পাহাড়ী ঢলে ক্ষতি হতে পারে।

·  অবৈধ পাহাড় কাটা।

·  পাহাড়ী ঢল সম্পকে এলাকাবসীর সচেতনতার অভাব।

·  পাহাড় থেকেঅবৈধ ভাবে গাছ কাটা।

·  অবৈধ ও অনুপযোগী (নিন্ম মানের) স্থাপনা তৈরী।

·  পাহাড় মালিকানা ও কাটা সম্পর্কে সরকারী নীতিমালা না থাকা কিংরা থাকলেও সেটা সম্পর্কে গনসচেতনতা না থাকা এবং সঠিক প্রয়োগ না করা।

জলাবদ্ধতা

জলাবদ্ধতার কারণে চট্টগ্রাম সিটিকর্পোরেশন এলাকাসহ বেশী বকছু উপজেলায় ক্ষতিগ্রস্থ।  প্রতিবছর জলাবদ্ধতার কারণে কৃষি, মৎস,  যথাক্রমে ১২%, ১১% ক্ষতি হয়। পটিয়ায় জলাবদ্ধতায় ১১০ কিঃমিঃ কাঁচা রাস্তা ও ৯৬ কিঃমিঃ এইচবিবি রাস্তার প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে ক্ষতি হয়ে থাকে । হাটহাজারী, মীরেরস্বরাই  ও লোহগড়ায় জলাবদ্ধতার কারণে ১৯৬১ পুকুরের  ক্ষতি হয়।

·   

·   

·   

লবনাক্ততা

ফটিক ছড়ি ও সীতাকুন্ডতে প্রায়  ১০৬১৫৫ টি গাছ ও ৮৬৮ নার্সারীর ক্ষতি সম্মখিন ।

·   

·   

·   

 

 

 

 


 

 

৩.২ ঝুঁকি নিরসনের উপায় চিহ্নিতকরণঃ

 

আপদ ও ঝুঁকিসমুহ

ঝুঁকি নিরসনের সম্ভাব্য উপায়

স্বল্পমেয়াদী

মধ্যমেয়াদী

দীর্ঘমেয়াদী

ঘুর্ণিঝড়  জলোচ্ছ্বাস

জেলার জন্য একটি অন্যতম  প্রধান দুর্যোগ। সকল  উপজেলায়  ঝড় ও জলোচ্ছ্বাস  প্রতি বছরই মারাত্নকভাবে আঘাতহানে। মানুষসহ পশুপাখি, গাছপালা, ঘরবাড়ী ইত্যাদি সবই  ক্ষতির শিকার হয়। চট্টগ্রামের উপকুলীয় উপজেলাগুলো ক্ষতি বেশী হয়। সন্দ্বীপ, মীরেরস্বরাই , বাশঁখালী আনোয়ারা, সীতাকন্ডু প্রধানত উপকূলীয় সীমানায় অবস্থিত। প্রতি বছরই বিভিন্ন উপজেলায় ঘূীর্ণঝড় ও জলোচ্ছ্বাসে র আঘাতে যে ক্ষতি হয, তাতে দেখা যায় চট্টগ্রাম জেলায় কৃষি, ঘরবাড়ী, পয়ঃনিস্কাশনে যথাক্রমে ১৪%, ৫৬% ৪০%  ক্ষতি হয়।

১৯৯১ সালের ঝড়ে চট্টগ্রাম জেলার কয়েকটি উপজেলায় (ফটিক ছড়ি, সাতকানিয়া, পটিয়া, চন্দনাইশ, সীতাকুন্ড)  মোট ২১৭২৩৬ পাছপালা ও ৪৪৭ নার্সারী  মারাত্নকভাবে ক্ষতি হয় । ৩৬৫ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ক্ষতি হয়। ৪৭৪ কি.মি. কাচঁ ও পাঁকা রাস্তার ক্ষতি হয়। সিতাকুন্ড ও পটিয়ায় ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসে  ২৭৩০৯০ পশুপাখি মারাত্নক  ক্ষতি হয়।

·  বন উজার বা অপরিকল্পিত ভাবে গাছ নিধন বন্ধ করা।

·  সতর্কি করণ উপকরন ব্যাবস্থা উন্নত করণ।

·  আশ্রয় কেদ্র সমূহের সংস্কার ও চাহিদা অনুযায়ী নতুন আশ্রয় কেদ্র তৈরী।

·  ঝুঁকি নিরসনের সম্ভাব্য উপায় সম্পর্কে গণ সচেতনতা বৃদ্ধি করা।

·  জলবায়ূ পরিবর্তন, এর প্রভাব এবং করণীয় সম্পর্কে গণ সচেতনতা বৃদ্ধি করা।

·  দুর্যোগ সহনশীল ঘরবাড়ী নির্মাণ ।

·  ব্যাপক ভাবে বনায়ন কার্যক্রম গ্রহণ করা।

·  স্থানীয় জনগনকে সম্পৃক্ত করে দুর্যোগ প্রতিরোধে ও ক্ষয়ক্ষতি হ্রাসে বাস্তব সম্মত ও সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনার তৈরী করা।

·  স্থানীয় জনগনকে সম্পৃক্ত করে বাস্তব সম্মত ও সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনার মাধ্যমে বাঁধ  নির্মাণ ।

বন্যা

জেলার জন্য একটি অন্যতম  প্রধান দুর্যোগ। এই জেলায় প্রায় সকল উপজেলায় বন্যায় ক্ষতি হয়। বন্যায় বিভিন্ন উপজেলায় যে ক্ষতি হয় তাতে দেখা যাচ্ছে  চট্টগ্রাম জেলায় কৃষি, মৎস, মৎসজীবি, পশুপাখি, পয়ঃনিস্কাশন, ঘরবাড়ী,  ও স্বাস্থ্যসেবার যথাক্রমে ২৬%, ৫০%, ৩৯%,  ৩৪%, ২৮% ও  ৪৪% ক্ষতি হয়।  জেলার কয়েকটি উপজেলার ৩৯১১৭১ গাছপালা ও ৬৭২ টি নার্সারীর ক্ষতি হয়। ৯৫ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ১১০৫ কি.মি. কাচাঁ রাস্তা ও পাঁকা রাস্তা  এবং ৩১১ টি কালভার্ট ও ব্রীজ ৫৭৯ টি  ক্ষতি হয়েছে।

·  বন উজার বা অপরিকল্পিত ভাবে গাছ নিধন বন্ধ করা এবং নদীর পারে ও বাধের উপর দুর্যোগ সহনশীল গাছ লাগানো।

 

·  নিয়মিত নদী বা খাল গুলো ড্রেজিং করে সংস্কার করা।

·  দুর্যোগ সহনশীল ঘরবাড়ী নির্মাণ ।

·  পুকুরের মাছ রক্ষার জন্য দুই পার উচু করা।

·   দুর্যোগ সহনশীল চাষাবাদের লক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা গ্রহণ করা।

·   স্থানীয় জনগনকে সম্পৃক্ত করে বাস্তব সম্মত ও সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনার মাধ্যমে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ  নির্মাণ ।

নদীভাঙ্গন

নদীভাঙ্গন চট্টগ্রাম উপজেলার আর একটি গুরুত্বপূর্ণ দুর্যোগ । সমুদ্র তীরবর্তী উপজেলার সবগুলো নদীভাঙ্গনের শিকার। প্রতি বছরই নদী ভাঙ্গনে তীরবর্তী এলার ব্যাপক ক্ষতি হয় । চন্দনাইশ, সাতকানিয়া, মীরেরস্বরাই , লোহাগড়া, পটিয়া, সীতাকুন্ড, হাটহাজারী, রাংগুনীয়া এই উপজেলাগুলো নদীভাঙ্গনে বেশী ক্ষতিগ্রস্থ। নদীভাঙ্গনে চট্টগ্রাম জেলার কৃষি ও মৎস-এ যথাক্রমে ৭%, ১৪% । নদীভাঙ্গনে ৬টি উপজেলায় ৭৪৯৪ জন মৎসজীবি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। লোহাগড়া ও মীরেরশ্বরাই  উপজেলায়  পাকাসহ, মোট ১৬৮৩৫ টি ঘরবাড়ী নদীগর্ভে বিলিন হয়ে গেছে। বেশকিছু  অবকাঠামোওর ক্ষতি হয়েছে।

সাতকানিয়ায় প্রায় ৪৮কিঃমিঃ রাস্তা ডুলু খাল ও শঙ্খনদীর প্রবল স্রোতের কারণে ভেঙ্গে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ১০৩টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে প্রায় ২৫-৩০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ব্যাপক ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। চন্দনাইশ মোট ৫টি ইউনিয়নের ৪৬ কি.মি. রাস্তা নদী গর্ভে বিলিন হতে পারে। মীরেরস্বরাই এ ১৭টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নদীগর্ভে বিলিন হয়ে যেতে পারে।

·  বন উজার বা অপরিকল্পিত ভাবে গাছ নিধন বন্ধ করা এবং নদীর পারে ও বাধের উপর দুর্যোগ সহনশীল গাছ লাগানো।

·   নিয়মিত নদীর পার গুলো বালুর বস্তা, সিমেন্টের বোল্ডার ফেলে শক্ত করা।

 

পাহাড়ী ঢল

পাহাড়ী ঢল চট্টগ্রাম জেলার জন্য একটি অন্যতম প্রধান দুর্যোগ। এই জেলায় প্রধানত চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনসহ ফটিকছড়ি, রাউজান, রাঙ্গুনিয়া, হাটহাজারী, বোয়ালখালী, পটিয়া ও লোহাগড়া প্রধান

পাহাড়ী ঢলে চট্টগ্রাম জেলায় কৃষি, মৎস, গাছপালা, পশুপাখি, ঘরবাড়ী, পয়ঃনিস্কাশন ও স্বাস্থ্য-এ যথাক্রমে ২১%, ৩৪% ১৯%, ২৭%, ২৮% ক্ষতি হয়। ১১৭টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ৩২৭ কি.মি. কাচাঁ রাস্তা ও পাঁকা রাস্তা  এবং ২৫ টি কালভার্ট পাহাড়ী ঢলে ক্ষতি হতে পারে।

·  অবৈধ পাহাড় কাটা বন্ধের প্রয়োজনী ব্যাবস্থা গ্রহন করা।

·  পাহাড়ী ঢল সম্পকে এলাকাবসীকে সচেতন করা।

·  পাহাড় থেকে  অবৈধ ভাবে গাছ কাটা বন্ধ করা।

·   পাহাড়ে সরকারী / বেসরকারীভাবে বেশী বেশী গাছ লাগানোর ব্যবস্থা করা ।

·   কমিউনিটি ভিত্তিক পাহাড় কাটা  ও গাছ কাটা প্রতিরোধ কমিটি তৈরী করে নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করা যাতে করে  অবৈধ কেও পাহাড় ও গাছ কাটাতে না পারে।

·  পাহাড় কাটা সম্পর্কে সরকারী নীতিমালা প্রনয়ন বা সংস্কার করা ও সেটা কঠোর ভাবে বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা গ্রহন করা ।

·  অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ এবং কঠোর শাস্তির ব্যাবস্থা করা।

জলাবদ্ধতাঃ

জলাবদ্ধতার কারণে চট্টগ্রাম সিটিকর্পোরেশন এলাকাসহ বেশী বকছু উপজেলায় ক্ষতিগ্রস্থ।  প্রতিবছর জলাবদ্ধতার কারণে কৃষি, মৎস,  যথাক্রমে ১২%, ১১% ক্ষতি হয়। পটিয়ায় জলাবদ্ধতা জলাবদ্ধতায় ১১০ কিঃমিঃ কাঁচা রাস্তা ও ৯৬ কিঃমিঃ এইচবিবি রাস্তার প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে ক্ষতি হয়ে থাকে । হাটহাজারী, মীরেরস্বরাই  ও লোহগড়ায় জলাবদ্ধতার কারণে ১৯৬১ পুকুরের  ক্ষতি হয়।

·   

·    

·   

লবনাক্ততাঃ

ফটিক ছড়ি ও সীতাকুন্ডতে প্রায়  ১০৬১৫৫ টি গাছ ও ৮৬৮ নার্সারীর ক্ষতি সম্মখিন ।

·   

·    

·   


৩.৩ এনজিওদের উন্নয়ন পরিকল্পনা

 

ক্রমিক নং

এনজিও

দুর্যোগ বিষয়ে কাজ

উপকার ভোগীর সংখ্যা

পরিমান / সংখ্যা

প্রকল্প গুলোর মেয়াদকাল

০১

সোশ্যাল আ্যডভান্সমেন্ট মিশন বাংলাদেশ (স্যামব)

স্বাস্থ্য, যুব উন্নয়ন, পরিবেশও জলবায়ু উন্নয়ন, নারীর ক্ষমতায়নর  দক্ষতা, দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা, প্রতিবন্ধি অধিকার, শিশুঅধিকার, নারী ও শিশু পাচার রোধ,এইচআইভি/এইডস, মাদকবিরোধী কর্মসূচী।

 

 

 

০২

’’সূচনা’’ সমাজ কল্যনমূলক সংস্থা

নারীর ক্ষমতায়ন, সুশাসন,ক্ষুদ্র কুঠিরশিল্প, প্রশিক্ষন, প্রতিবন্ধি উন্নয়ন, বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ,ওয়াটসন, বেকারত্ব ও দারিদ্রবিমোচন, বৃক্ষরোপন,দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা এর মাধ্যমে জাতীয়, অর্থনৈতিকও সামাজিক উন্নয়ন তরান্বিত করা।

 

 

 

০৩

বুরো বাংলাদেশ
 

ক্ষুদ্র অর্থনৈতিক সেবা, নমনীয় সঞ্চয় সেবা, নমনীয় ঋন সেবা, আর্থিক নিরাপত্তা সেবা, হত/অতি দরিদ্র কর্মসূচী, ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা উন্নয়ন, দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা, নিরাপদ পানি সরবরাহ প্রকল্প, রেমিট্যান্স কার্যক্রম।

 

 

 

০৪

বর্নালী

উপ-আনুষ্ঠানিক শিক্ষা, প্রাক শৈশব যত্নকালীন শিক্ষা, কিশোর সংলাপ সেন্টার, কোয়ালিটি এডুকেশন প্রোগ্রাম , শিশু উন্নয়ন কর্মসূচী (শিশু কস্নাব), ইপিআই কর্মসূচী, ভাসমান শিশু উন্নয়ন, দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষন, প্রতিবন্ধি উন্নয়ন, পরিবেশ উন্নয়ন,এইচআইভি/এইডস প্রতিরোধে সচেতনতামূলক কর্মসূচী এবং যুব বান্ধব কাউন্সিলিং সেবা, কৈশোর মঞ্চ, দারিদ্র বিমোচন কর্মসূচী, দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা, জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন, গহায়ন কর্মসূচী, মৎস্য চাষ কার্যক্রম।

 

 

 

০৫

ব্র্যাক

ক্ষুদ্রঋণ, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ওয়াশ, সামাজিক ক্ষমতায়ান, মানবাধিকার ও আইন সহায়তা, দূর্যোগ পরিবেশ এবং জলবায়ুপরিবর্তন, কৃষি ও খাদ্য নিরাপত্তা কর্মসূচী  কার্যক্রম ইত্যাদি।

 

 

 

০৬

ভিলেজ এডুকেশন রিসোর্স সেন্টার (ভার্ক)

শিক্ষা, স্বাস্থ্য, পানিওপয়ঃনিস্কাশন, ক্ষুদ্রঋন, দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম।

 

 

 

০৭

যুগামত্মর সমাজ উন্নয়ন সংস্থা (জেএসইউএস)

হত দরিদ্র নারীদের আত্ন-কর্মসংস্থান, নারীওশিশু স্বাস্থ্যসেবা, ঝড়েপড়া শিশুদের প্রাথমিক শিক্ষা কর্মসূচী, শিশুঅধিকার উন্নয়ন ও বাস্তবায়ন , নারী ও শিশুসহ মানব পাচার প্রতিরোধ কর্মসূচী,প্রতিবন্ধি প্রতিরোধ ও অধিকার বাস্তবায়ন , নিরাপদ পানি ও স্যানিটেশন, দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা, নারীর ক্ষমতায়ন, নারীপুরুষ  সমতায়ন, পরিবেশ সচেতনতা-সংরক্ষণ ও প্রশিক্ষণএবং কমিউনিটি রেডিও ষ্টেশন পরিচালনা।

 

 

 

০৮

যুব সংগঠন ফেডারেশন-চট্টগ্রাম

দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষন, পরিবেশ ও দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা, ক্ষমতায়ন,সুশাসন, এইচআইভি / এইডস প্রতিরোধ, মাদক বিরোধী  কর্মসূচী  আয়োজন।

 

 

 

০৯

রম্নরাল ইকোনোমিক ডেভেলপমেন্ট এন্ড সোসাইটি(রিডাস)

পরিবেশ উন্নয়ন, দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা, প্রতিবন্ধি উন্নয়ন, কিশোর কিশোরী উন্নয়ন, এইডস প্রতিরোধ, দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষন,আইনি সহায়তা, ওয়াটার এন্ড স্যানিটেশন, মৎস্য চাষ, দারিদ্র বিমোচন কর্মসূচী।

 

 

 

১০

সেবা সংস্থা

ক্ষুদ্রঋন, স্যানিটেশন, বনায়ন, শিল্প ও দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা অংশগ্রহন কার্যক্রম।

 

 

 

১১

সজন সমাজ সেবা সংস্থা

সাংগঠনিক দক্ষতা বৃদ্বি, সুশাসন, সবার জন্য দৃষ্টি প্রকল্প, প্রজনন স্বাস্থ্য ও পুস্টি, মানব সম্পদ উন্নয়ন, দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা, নেটওয়াকিং ইত্যাদি।

 

 

 

১২

প্রত্যাশী

দূর্যোগে প্রস্ত্ততি ও ব্যবস্থাপনা কর্মসূচী, পরিবেশ সুরক্ষা ও জলবায়ূ পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলা,  শিক্ষাকর্মসূচী,  ওয়াটার এন্ড স্যানিটেশন কর্মসূচী, ঋণ কার্যক্রম (গ্রামীন, নগর, হত দরিদ্র, কৃষি, মৌসুমি), এন্টাপ্রাইজ ডেভেলপমেন্ট প্রকল্প, এ্যাডভোকেসী ও নেটওয়ারকিং, শিশু শ্রম নিরসন, বনায়ন

 

 

 

১৩

আস্থা

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, স্বাস্থ্য সেবা, শিক্ষা সেবা, বৃক্ষরোপণ, প্রতিবন্ধী বিষয়ক কর্মকান্ড, গণসচেতনতা, প্রশিক্ষণ।

 

 

 

১৪

ইউনাইটেড থিয়েটার ফর স্যোশাল অ্যাকশন (উৎস)

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও পরিবেশ সংরক্ষণ, স্বাস্থ্য বিষয়ক বিভিন্ন কার্যক্রম, প্রাক প্রাথমিক শিক্ষা কার্যক্রম, উপ-আনুষ্ঠানিক প্রাথমিক শিক্ষাকার্যক্রম, ক্ষুদ্র উদ্যেক্তা উন্নয়ন কেন্দ্র, নেটওর্য়াকিং।

 

 

 

১৫

ইন্টিগ্রেটেড সোস্যাল ডেভেলপমেন্ট ইফোর্ট (আইএসডিই) বাংলাদেশ

দূর্যোগে ঝুঁকি হ্রাস ও ব্যবস্থাপনা, জলবায়ূ পরিবর্তন ও অভিজোযন, জেন্ডার উন্নয়ন, নারী ও শিশু পাচার প্রতিরোধ কর্মসূচী, ওয়াটার এন্ড স্যানিটেশন, শিক্ষা কার্যক্রম, এইচআইভি প্রতিরোধে ও শিক্ষা, নারীর ক্ষমতায়ন।

 

 

 

১৬

ইন্টিগ্রেটেড ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন (আইডিএফ)

ক্ষুদ্র ঋণ কার্যক্রম, ক্ষুদ্র উদ্যেক্তা উন্নয়ন ও প্রশিক্ষণ, সৌর বিদ্যুৎ, শিক্ষা,স্বাস্থ্য, কৃষি, গৃহায়ন, এইচ আইভি, সুশাসন ও অধিকার বিষলক , ওয়াটার এন্ড স্যানিটেশন ও দুর্যোগ বিষয়ক কর্মসূচী।

 

 

 

১৭

উদয়ন সংস্থা

নারীর ক্ষমতায়ন, সঞ্চয় ও ক্ষুদ্রঋণ, পরিবেশ উন্নয়ন ও সংরক্ষণ, বনায়ন, দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম, স্বাস্থ্যসেবা  বিষয়ক কার্যক্রম, যুব প্রশিক্ষণকর্মসূচী,

 

 

 

১৮

 কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট সেন্টার  (কোডেক)

উপকহলীয় প্রামিত্মক জেলে সম্প্রদায়ের অধিকার নিশ্চিতকরণ, সংরক্ষিত বনানঞ্চলসহ ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম, পতিত জমি ও বসত ভিটায় প্রধানত বিপুল ঔষুধি গাছ লাগোনো, দেশজ উদ্ভিত ও জীববৈচিত্র রক্ষা করাম সঞ্চয় ও ক্ষুদ্র ঋণ প্রকল্প, সবার জন্য স্বাস্থ্য ও শিক্ষা, সামাজিক ও সাংকৃতিক উন্নয়ন, স্থানীয় জিও-এনজিও সক্ষমতাবৃদ্ধি,দূর্যোগ মোকাবেলা প্রস্ত্ততি ও ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম।

 

 

 

১৯

গ্রীণ বাংলাদেশ

প্রতিবন্ধী উন্নয়ন কর্মসূচী, পুষ্টি, স্বাস্থ্য সেবা ও এইচআইভি কর্মসূচী, শিশু অধিকার উন্নয়ন কর্মসূচী, গ্রাম ও খামার বনায়ন কর্মসুচী, যুব উন্নয়ন বর্সনূচী, দূর্যোগত্তর কর্মসুচচি, পরিবেশ উন্নয়ন কর্মসূচী।

 

 

 

২০

ঘরনী

দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম।

 

 

 

২১

চট্টলা ফাউনডেশন

নারী  উন্নয়ন বিষয়ক কর্মসুচী, প্রতিবন্ধী উন্নয়ন ও পুনর্বাসন কর্মসূচি, স্বাস্থ্যরসবা কর্মসূচী ও দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্মসূচী।

 

 

 

২২

নির্মল ফাউন্ডেশন

প্রতিবন্ধী উন্নয়ন কার্যক্রম, প্রশিক্ষণ। স্বাস্থ্য সেবা ও স্যানিটেশন কর্মসূচী, সঞ্চয় ও ঋণ কার্যক্রম, যুব উন্নয়ন কর্মসুচী।

 

 

 

২৩

নব কাশফুল ফাউন্ডেশন ফর সোস্যাল ডেভেলপমেন্ট (কাশফুল)

ক্ষুদ্র জীবন বীমা, জাতীয় গার্হস্থ্য বায়োগ্যাস ও সার কর্মসূচী, সামাজিক বনায়ন, সঞ্চয় ও ক্ষুদ্র ঋণ কার্যক্রম

 

 

 

২৪

ফেডারেশন অব এনজিও অব বাংলাদেশ (এফএনবি)

সমন্বয় ও উন্নয়ন ক্যাপাসিটি বিল্ডং এন্ড এ্যাভোকেসি, গণতন্ত্র, সামাজিক ন্যায় বিচার ও পরিবেশ উন্নয়ন, দূর্যোগ পস্ত্ততি ও ব্যবস্থাপনা।

 

 

 

২৫

মুভমেন্ট অব এই্ড ইনিশিয়েটর থ্রো সার্ভিসেস এন্ড হিউম্যান রাইটস্ অ্যাকটিভিটিস্

দূর্যোগ প্রস্ত্ততি ও ব্যবস্থাপনা

 

 

 

২৬

কারিতাশ বাংলাদেশ

দাত্বব্য চিকিৎসা দান সহায়তা দান কর্মসূচী, প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবস্থাপনা, পরিবার ও গ্রাম পর্যায়ে দূর্যোগে ঝুকিঁহ্রাস, ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প

 

 

 

২৭

ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ

লাইভলিহুড, এডুকেশন,স্পন্সশী কর্মসূচী , দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম।

 

 

 

২৮

অংকুর

জীবিকা উন্নয়নে প্রশিক্ষণ ওব্লক, বাটিক সেলাই কাজে সহযোগীতা ঋণ কার্যক্রম, সামাজিক সহযোগিতা ও দূর্যোগ মোকাবেলা কার্যক্রম।

 

 

 

২৯

অগ্রযাএা

বিভিন্ন আয়বর্ধক কাজে প্রশিক্ষণ, দূর্যোগ মোকাবেলা প্রস্ত্ততি কার্যক্রম।

 

 

 

৩০

দুস্থ স্বাস্থ্য কেন্দ্র (ডিএসকে)

কমিউনিটি বেইজ ও আরবান ওয়াটার এন্ড স্যানিটেশন, সঞ্চয় ও ঋণ কার্যক্রম।

 

 

 

৩১

নওজোয়ান

স্বাস্থ্য, পরিবেশ, যুব ও সেচ্ছাসেবক, আয় বর্ধণমূলক, পরিবেশ রক্ষায়সচেতনতা বৃদ্ধি ও দূর্যোগ প্রশমন, প্রস্ত্ততি ও এাণ।

 

 

 

৩২

ফ্যামিলি ডেভেলপমেন্ট সার্ভিসেস এন্ড রির্সাস (এফডিএসআর)

সূর্যের হাসি ক্লিনিক, স্বাস্থ্য সেবা ক্লিনিক, ঋণ কার্যক্রম, ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মসূচী,

 

 

 

৩৩

মানব হিতৈষী ফাউন্ডেশন

নারী উন্নয়ন, স্বাস্থ্যসেবা, দারিদ্র বিমোচন ও দূর্যোক ব্যবস্থাপনা ও শীত বস্ত্র বিতরণ কার্যক্রম।

 

 

 

৩৪

যুব সংগঠন ফাউন্ডেশন

পরিবেশ ও দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা

 

 

 

৩৫

রম্নরাল ইকোনোমিক ডেভেলপমেন্ট এন্ড সোসাইটি(রিডাস)

পরিবেশ উন্নয়ন,দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা, প্রতিবন্ধি উন্নয়ন, ওয়াটার এন্ড স্যানিটেশন, মৎস্য চাষ, দারিদ্র বিমোচন কর্মসূচী।

 

 

 

৩৬

ইয়াং পাওয়ার ইন সোশ্যাল এ্যাকশন-ইপসা

স্বাস্থ্য, দুর্যোগ ঝুকি হ্রাস এবং জরুরী  ব্যবস্থাপনা, পরিবেশ ও জীব বৈচিএ সংরক্ষন।

 

 

 

৩৭

ইফেক্টিভ ক্রিয়েশন অন হিউম্যান ওপিনিয়ন(ইকো)

পরিবেশ উন্নয়ন এবং দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা, শিক্ষা উন্নয়ন কার্যক্রম।

 

 

 

৩৮

অপকা (অর্গানাইজেশন ফর দ্যা পুওর কমিউনিটি এ্যাডভান্সমেন্ট)

স্বাস্থ্য, কৃষি, মৎস চাষ ও ক্ষুদ্র ঋণ, দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম।

 

 

 

 


৩.৪ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্মপরিকল্পনা

 

ইউনিয়ন ভিত্তিক আপদ বা দুর্যোগের ফলে বিভিন্ন খাতের যে ক্ষতি হয়ে থাকে সেটাকে মাথায় রেখে প্রতিটি ইউনিয়ন একটি পরিকল্পনা তৈরী করেবে। এই পরিকল্পনা তৈরীতে সকল  ইউনিয়ন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা  কমিটি (ইউডিএমসি) সদস্য ছাড়াও স্থানীয় বিভিন্ন পেশা, বয়স ও লিংগের জনগণকে সম্পৃক্ত করে একটি অংশগ্রহণ মূলক পরিকল্পনা তৈরী করা হবে।

সকল ইউনিয়নের পরিকল্পনাকে সংকলিত করে সংশ্লিষ্ট উপজেলার দুর্যোগ ব্যবস্থপনা পরিকল্পনা তৈরী করা হবে। উক্ত পরিকল্পনা তৈরীর সময় সকল উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থপনা কমিটি ছাড়াও বিশেষজ্ঞ পরামর্শ নেওয়ার লক্ষে খাত ভিত্তিক স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষজ্ঞ যেমন কৃষিবিদ, মৎস্যবিদ এবং অবকাঠামো বিশেষজ্ঞ (ইঞ্জিনিয়ার, পানি উন্নয়ন ইত্যাদি) থাকবেন যাতে করে পরিকল্পনাটি বাস্তব সম্মত ও এলাকা উপযোগী হয়। এছাড়াও এলাকার কিছু বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ যারা সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অভিজ্ঞ বা দক্ষ তারাও এই পরিকল্পনা তৈরীর সময় উপস্থিত থেকে পরিকল্পনা তৈরীতে তাদের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা বিনিময়ের মাধ্যমে পরিকল্পনাটিকে যথউপযুক্ত করে তুলতে পারে। প্রয়োজন হলে জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সহায়তায় জেলা পর্যায়ে থেকে বিশেষজ্ঞ নেওয়া যেতে পারে। সকলের সার্বিক  অংশ গ্রহণের মাধ্যমে সকল উপজেলার আগামী তিন বছরের জন্য একটা পরিকল্পনা তৈরী করা হবে, যেখানে দুর্যোগ বা আপদ ভিত্তিক কি কি কার্যক্রম নেওয়া হবে সেটার বিস্তারিত বর্ননা সহ কি ভাবে বিভিন্ন খাতের ক্ষতি হ্রাসে সহায়ক হবে সেটা বিস্তারিত উল্লেখ থাকবে।

 

জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটি উল্লেখিত ইউনিয়ন ও উপজেলা ভিত্তিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা তৈরীতে সহায়তা প্রদান সহ যে সকল কার্যক্রম করবে সেটা ৩.৪.১, ৩.৪.২, ৩.৪.৩ ও ৩.৪.৪ ছকে বর্ণনা করা হলো।

 

৩.৪.১ দুর্যোগ পূর্ব প্রস্তুতি

 

ক্রমিক

কার্যক্রম

লক্ষ মাত্রা

সম্ভাব্য বাজেট (আনুমানিক)

কোথায় করবে

বাস্তবায়নের সম্ভাব্য তারিখ

কে করবে এবং কতটুকু করবে

উন্নয়ন পরিকল্পনার সাথে সমন্বয়

জেলা প্রশাসন%

উপজেলা %

ইউপি

%

এনজিও এবং কমিউনিটি  %

ওয়ার্ড বা গ্রাম পর্যায়ে সেচ্ছাসেবক দল গঠন ও দলের দক্ষতা বৃদ্ধি করণ যেমন - দুযোর্গ ও প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক প্রশিক্ষণ, জলবায়ূ পরিবর্তন বিষয়ক প্রশিক্ষন ইত্যাদি। 

  প্রতিটি ওয়ার্ডে ১টি করে দল গঠন এবং ৩াট বিষয়ের উপর প্রশিক্ষণ। (প্রতি ওয়ার্ডে ২০,০০০/)

১,০৬,০২,০০০/-

ওয়ার্ড বা গ্রাম পর্যায়ে

অক্টোবর, ১৪-জুন, ১৫

২৫%

২৫%

৪০%

১০%

মাসিক সমন্বয় সভায় ও জরুরী সভার মাধ্যমে। এছাড়াও বিভিন্ন যোগাযোগ মাধ্যম যেমন মোবাইল, ইমেইল ইত্যাদি

স্থানীয় পর্যায়ে বার্তা প্রচারে স্থানসমূহ চিহ্নিতকরণ, আপদের আগাম বার্তা প্রচারে পতাকা ব্যবস্থা উন্নয়ন ইত্যাদি কাজ সমূহ তদারকি, পর্যবেক্ষন ও প্রয়োজনীয় কারিগরী সহায়তা প্রদান।

আগামী ৬ মাসের মধ্যে

(প্রতি উপজেলায় ৫,০০০/)

 ৯,৬০,০০০/-

উপজেলা, ইউপি, ওয়ার্ড ও গ্রাম, পৌরসভা 

অক্টোবর, ১৪-মার্চ, ১৫

৩৫%

৫%

৩০%

৩০%

স্থানীয় পর্যায়ে আপদের আগাম সংবাদ প্রচারে লক্ষ্যে পরিকল্পনা প্রণয়নে প্রয়োজনীয় কারিগরী সহায়তা প্রদান।

১৯২টি ইউনিয়ন, ১৪টি উপজেলা, ১৩টি পৌরসভা ও জেলা

(প্রতিটি পরিকল্পনার ব্যয় ৫,০০০/-)

১১,০০,০০০/-

ইউনিয়ন, উপজেলা, পৌরসভা ও জেলা

অক্টোবর, ১৪-মার্চ, ১৫

৩৫%

৫%

৩০%

৩০%

সকল আশ্রয় কেন্দ্র সমূহ মেরামত নিশ্চিত করা ও স্বাভাবিক সময়ে এর সুষ্ঠ বহুমূখী ব্যাবহার ‍নিশ্চিত করা।

৪৭৯টি

 

২৩,৯৫,০০,০০০/

(প্রতিটির জন্য আনুমানিক ৫,০০,০০০/-)

ইউনিয়ন, উপজেলা, পৌরসভা ও জেলা

অক্টোবর, ১৪- জুন, ১৬

৩০%

২৫%

৩০%

১৫%

স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান সমূহ যাতে করে দুর্যোগকালীন সময়ে অতি দ্রুত সেবা দিতে পারে সে ব্যাপারে তাদের অবকাঠামোগত এবং কৌশলগত দক্ষতা বৃদ্ধিতে প্রয়োজনীয় কারিগরী সহায়তা প্রদানও মোবাইল স্বাস্থ্য ক্লিনিক পরিচালনা ।

প্রতিটি স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র

 

২৮,০০,০০০/-

(প্রতিটি উপজেলার জন্য আনুমানিক ২,০০,০০০/-)

জেলা, উপজেলা, ইউপি, , পৌরসভা

ফেব্রুয়ারী-মার্চ

৩৫%

৫%

৩০%

৩০%

দুর্যোগ মোকাবেলায় সংশ্লিষ্ট সকল কে নিয়ে এবং সকল পর্যায়ে (জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড) নিয়মিত (৩/৬ মাস পরপর) মহড়ারআয়োজন করা।

১৯২টি ইউনিয়ন, ১৪টি উপজেলা, ১৩টি পৌরসভা ও জেলা

 

১১,০০,০০০/-(প্রতিটি পরিকল্পনার ব্যায় ৫,০০০/-)

জেলা, উপজেলা, ইউপি, পৌরসভা

অক্টোবর, ১৪- জুন, ১৭

৩৫%

৫%

৩০%

৩০%

দুযোর্গ ও এর মোকাবেলায় (দুর্যোগ পূর্ব, কালীন ও পরবর্তি) করণীয় সম্পর্কে জনগনকে সচেতন করে তোলার লক্ষ্যে বিভিন্ন পোস্টার, লিফলেট বিতরন এবং স্থানীয় পর্যায়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা  কমিটি ও এনজিও কতৃক মাঠ পর্যায়ে নিয়মিত উঠান বৈঠক নিশ্চিত করা।   

পোষ্টার – ১৪০০০, লিফলেট – ১০০০০০০ ও বিলবোর্ড - ২২০

৪৩,৪০,০০০/

(পোষ্টার ৥ ১০/, লিফলেট ৥ ২/- ও বিলবোর্ড ৥ ১০,০০০/-)

জেলা, উপজেলা, ইউপি, পৌরসভা, ওয়ার্ড ও গ্রাম

জানুয়ারী, ১৫-মার্চ ১৫

৩৫%

১৫%

২০%

৩০%

শুকনা খাবার, জীবনরক্ষা কারী ঔষধ সংগ্রহ ও প্রস্তত রাখা এবং সকল পর্যায়ে এব্যাপারে অবহিত করার পাশাপাশি পর্যবেক্ষণ করা।

শুকনো - ১৪ টন

চাল / ডাল- ২৮ টন

ঔষধ

 

২৮,০০,০০০/-

(প্রতিটি উপজেলার জন্য আনুমানিক ২,০০,০০০/-)

ইউপি, ওয়ার্ড ও গ্রাম, পৌরসভা

অক্টোবর, ১৪- জুন, ১৭

৩৫%

২৫%

২৫০%

১৫%

১০

দুর্যোগ বিষয়ে স্কুল / কলেজ / মাদ্রাসা ছাত্র ছাত্রীদের পাশাপাশি ঐসকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের  ব্যবস্থাপনা  কমিটিকে প্রশিক্ষণ প্রদান এবং দুর্যোগের সময় স্কুলটি যাতে করে ব্যাবহার করা যায় সেটা নিশ্চিত করা।

৪৪০টি স্কুলে

(১৯২টি ইউনিয়ন, ১৪টি উপজেলা, ১৩টি পৌরসভা ও জেলা প্রতিটি থেকে ২টি করে)

৮,৮০,০০০/-

(প্রতিটি স্কুলের জন্য ২০০০/-)

স্কুলে

অক্টোবর, ১৪- জুন, ১৫

৩৫%

৫%

৩০%

৩০%

১১

সংশ্লিষ্ট  ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের ফোন নং এবং ঠিকানা সংরক্ষণ করা

সকল

 

১,৯২,০০০/-

(১০০০/- করে)

জেলায়, উপজেলায়, ইউনিয়ন পরিষদ ও পৌরসভায়

অক্টোবর, ১৪- ডিসেম্বর, ১৪

৩৫%

৫%

 

৩০%

৩০%

১২

নিয়মিত জেলাদুর্যোগ ব্যবস্থাপনা  কমিটির সভার আয়োজন করা এবং স্থানীয় পর্যায়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা  কমিটির সভা আয়োজন নিশ্চিত করা এবং জেলা পর্যায়ে মাসিক সমন্বয় সভায় পর্যালোচনা করা।    

বৎসরে ৪ টা করে ৩ বছরে কমপক্ষে ১২টা

১,২০,০০০/- (প্রতি মিটিং-এ ১০০০০/-)

জেলায়, উপজেলায়, ইউনিয়ন পরিষদ ও পৌরসভায়

অক্টোবর, ১৪- জুন, ১৫

৪০%

১৫%

 

 

 

 

২০%

২৫%

 

 

 

 

 

 


 

৩.৪.২ দুর্যোগ কালীন

 

ক্রমিক

কার্যক্রম

লক্ষ মাত্রা

সম্ভাব্য বাজেট

(আনুমানিক)

কোথায় করবে

বাস্তবায়নের সম্ভাব্য তারিখ

কে করবে এবং কতটুকু করবে

উন্নয়ন পরিকল্পনার সাথে সমন্বয়

জেলা প্রশাসন%

উপজেলা  %

ইউপি %

এনজিও এবং কমিউনিটি  %

1.        

নারী, শিশু, বৃদ্ধ, অসুস্থ ও প্রতিবন্ধির জন্য জরুরীভাবে আশ্রয়কেন্দ্রে নেয়ার ব্যবস্থা করা।

দৃর্যোগের ধরণ ও প্রকটতার উপর নির্ভর করে ।

৯৫,০০,০০০/-

(প্রতি ইউনিয়নের জন্য আনুমানিক ৫০,০০০/-)

নিকটবর্তি নিরাপদ স্থান সমূহে ।

দুর্যোগ মুহুর্ত্তে

২০%

০৪%

২০%

২০%

মাসিক সমন্বয় সভায় ও জরুরী সভার মাধ্যমে। এছাড়াও বিভিন্ন যোগাযোগ মাধ্যম যেমন মোবাইল, ইমেইল ইত্যাদি

 

2.       

দৃর্যোগের আক্রান্তদের উদ্ধার ও আশ্রয়কেন্দ্রে কেন্দ্রে নেয়ার জন্য প্রয়োজনীয় বাহন ব্যাস্থা করা এবং আহতদের জরুরী ভাবে স্বাস্থ্য কেন্দ্রে প্রেরন ও সুষ্ঠ চিকিৎসা নিশ্চিত করা বা ব্যাবস্থা নেয়া।

দৃর্যোগের ধরণ ও প্রকটতার উপর নির্ভর করে ।

৯৫,০০,০০০/-

(প্রতি ইউনিয়নের জন্য আনুমানিক ৫০,০০০/-)

নিকটবর্তি নিরাপদ স্থান সমূহের আশ্রয়কেন্দ্র সমূহে এবং স্বাস্থ্য কেন্দ্র সমূহে ।

দুর্যোগ মুহুর্ত্তে

৩৫%

৫%

৩০%

৩০%

3.       

উজানে নিকটস্থ নদীর পানি বিপদ সীমা অতিক্রম করার সম্ভাবনা থাকলে অথবা ঝড়ের পূর্বাভাস আসার সাথে সাথেই জরুরী সভা আয়োজন এবং বার্তা প্রচার করা। পাশাপাশি সকল সেচ্ছাসেবকদের প্রস্তুত করে রাখা যাতে করে তারা স্বল্প সময়ের নোটিসে উদ্ধার কাজে অংশ নিতে পারে। 

দৃর্যোগের ধরণ ও প্রকটতার উপর নির্ভর করে প্রয়োজন অনুযায়ী ।

৯,৬০,০০০/-

(প্রতি ইউনিয়নের জন্য আনুমানিক ৫,০০০/-)

আক্রান্ত ইউনিয়ন, উপজেলা, পৌরসভা সহ অন্যান্য এলাকা এবং জেলা

দুর্যোগ মুহুর্ত্তে

২৫%

২৫%

৩০%

২০%

4.        

বিশুদ্ধ পানি, শুকনো / রান্না করা খাবার (সম্ভব হলে), কিছু প্রয়োজনীয় ঔসধ বিতরনের ব্যাবস্থা নেওয়া।

আনুমানিক

৯,৬০,০০০ পরিবার (প্রতি এলাকা অনুযায়ী আনুমানিক ৫০০০টি পরিবার)

৪৮,০০,০০,০০০/- (পরিবার প্রতি ৫০০/- করে)

আক্রান্ত ইউনিয়ন /  উপজেলা / পৌরসভা / জেলা

দুর্যোগ মুহুর্ত্তে

৩৫%

২০%

৩০%

১৫%

5.       

জরূরী ভাবে ক্ষণস্থায়ী ও স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানার ব্যবস্থা করা।

আনুমানিক

১৪০০ (প্রতি উপজেলায় ১০০টি করে)

১৪,০০,০০০/-

(১০০০/- করে প্রতিটির খরচ)

আশ্রয়কেন্দ্র সমূহে

দুর্যোগ মুহুর্ত্তে

২৫%

২৫%

৩০%

২০%

6.       

আইন শৃঙ্খলা ও সামাজিক নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা।

চুরি ডাকাতি করতে না  দেওয়া

৯,৬০,০০০/-

(প্রতি ইউনিয়নের জন্য আনুমানিক ৫,০০০/-)

দুর্যোগ মুহুর্ত্তে

৩০%

২৫%

৪০%

৫%

7.        

স্থানীয় পর্যায়ে দূর্যোগ নিয়ন্ত্রন কেন্দ্র স্থাপনের মাধ্যমে সমস্ত কাজ নিয়ন্ত্রন ও পর্যবেক্ষণ করা এবং নিয়মিত ভাবে জেলা পর্যায়ের নিয়ন্ত্রন কেন্দ্রের সাথে যোগাযোগের মাধ্যমে কাজের করা ও প্রয়োজনীয় পরামর্শ ও সহযোগীতা নেয়।

দৃর্যোগের ধরণ ও প্রকটতার উপর নির্ভর করে প্রয়োজন অনুযায়ী।

১৯,২০,০০০/-

(প্রতি ইউনিয়নের জন্য আনুমানিক ১০,০০০/-)

দুর্যোগ মুহুর্ত্তে

৩৫%

৫%

৩০%

৩০%

 


 

৩.৪.৩ দুর্যোগ  পরবর্তী

 

ক্রমিক

কার্যক্রম

লক্ষ মাত্রা

সম্ভাব্য বাজেট

(আনুমানিক)

কোথায় করবে

বাস্তবায়নের সম্ভাব্য তারিখ

কে করবে এবং কতটুকু করবে

উন্নয়ন পরিকল্পনার সাথে সমন্বয়

জেলা প্রশাসন%

উপজেলা%

ইউপি %

এনজিও এবং কমিউনিটি   %

যত দ্রুত সম্ভব উদ্ধার কার্যক্রম শুরু করা আহত মানুষ উদ্ধার ও প্রাথমিক চিকিৎসার ব্যবস্থা গ্রহণ করা এবং প্রয়োজন হলো ভালো চিকিৎসার ব্যবস্থা করা ।

দৃর্যোগের ধরণ ও প্রকটতার উপর নির্ভর করে প্রয়োজন অনুযায়ী।

৭০,০০,০০০/-

(প্রতি উপজেলার জন্য আনুমানিক ৫,০০,০০০/-)

নিকটবর্তি নিরাপদ স্থান সমূহের আশ্রয়কেন্দ্র সমূহে ও স্বাস্ত্য কেন্দ্রে

দুর্যোগের পরবর্তী সময়ে

৩৫%

২৫%

৩০%

১০%

কার্যক্রম গুলো সঠিকভাবে বাস্তবায়িত হলে সার্বিক আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রে ও জাতীয় অর্থনীতি ইতিবাচক অবদান রাখবে।

মৃত মানুষ দাফন  ও মৃত গবাদি পশু অপসারণর ব্যবস্থা গ্রহণ করা

প্রয়োজন অনুযায়ী।

৯,৬০,০০০/-

(প্রতি ইউনিয়নের জন্য আনুমানিক ৫,০০০/-)

নির্দিষ্ট স্থানে

দুর্যোগের পরবর্তী সময়ে

২০%

২৫%

৪০%

১৫%

৭২ ঘন্টার মধ্যে ক্ষয়-ক্ষতি নিরূপন ও চাহিদা পুরণ এবং  চাহিদা পত্র দাখিল করা

দৃর্যোগের ধরণ ও প্রকটতার উপর নির্ভর করে

৯,৬০,০০০/-

(প্রতি ইউনিয়নের জন্য আনুমানিক ৫,০০০/-)

আক্রান্ত ইউনিয়ন /  উপজেলা / পৌরসভা / জেলা

দুর্যোগের পরবর্তী সময়ে

৩৫%

৫%

৩০%

৩০%

ধবংসাবশেষ পরিষ্কার করা

প্রয়োজন অনুযায়ী।

১৯,২০,০০০/-

(প্রতি ইউনিয়নের জন্য আনুমানিক ১০,০০০/-)

 

দুর্যোগের পরবর্তী সময়ে

৩৫%

৫%

৩০%

৩০%

 

 

 


 

৩.৪.৪ স্বাভাবিক সময়ে / ঝঁকিহ্রাস সময়ে

 

ক্রমিক

কার্যক্রম

লক্ষ মাত্রা

সম্ভাব্য বাজেট

(আনুমানিক)

কোথায় করবে

বাস্তবায়নের সম্ভাব্য তারিখ

কে করবে এবং কতটুকু করবে

উন্নয়ন পরিকল্পনার সাথে সমন্বয়

উপজেলা প্রশাসন %

কমিউনিটি %

ইউপি%

এনজিও %

অবকাঠামো সংস্কার / তৈরী

প্রয়োজন অনুযায়ী।

৪৫,০০,০০০/

আক্রান্ত ইউনিয়ন /  উপজেলা / পৌরসভা / জেলা

স্বাভাবিক সময়ে / ঝঁকিহ্রাস সময়ে

 

 

 

 

কার্যক্রম গুলো সঠিকভাবে বাস্তবায়িত হলে দুর্যোগের ক্ষয়ক্ষতি হ্রাস করে সার্বিক আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রে ও জাতীয় অর্থনীতি ইতিবাচক অবদান রাখবে।

প্রশাসনিক পুন:প্রতিষ্ঠা

প্রয়োজন অনুযায়ী।

১০,০০,০০০/-

আক্রান্ত ইউনিয়ন /  উপজেলা / পৌরসভা / জেলা

স্বাভাবিক সময়ে / ঝঁকিহ্রাস সময়ে

৩৫%

২৫%

৩০%

১০%

ঋনের কিস্তি বন্ধ ও সুদ মুক্ত ঋনের ব্যবস্থা করা

সকল ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার

 

আক্রান্ত ইউনিয়ন /  উপজেলা / পৌরসভা / জেলা

স্বাভাবিক সময়ে / ঝঁকিহ্রাস সময়ে

 

 

 

 

অধিক ক্ষতি গ্রস্থদের পূনর্বাসনের ব্যবস্থা করা । (দৃর্যোগের ধরণ ও প্রকটতার উপর নির্ভর করে ২,২৫,০০০ পরিবারের মধ্যে আনুমানিক ২৫০০ পরিবার)

আনুমানিক ২৫০০ পরিবার ( ১০,০০০/ প্রতি পরিবার)

২,৫০,০০,০০০/

আক্রান্ত ইউনিয়ন /  উপজেলা / পৌরসভা / জেলা

স্বাভাবিক সময়ে / ঝঁকিহ্রাস সময়ে

২৫%

২০%

৩৫%

২০%

অভিজ্ঞতার আলোকে পরিকল্পনা পর্যালোচনা করে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তৈরী

ইউনিয়ন,   উপজেলা,  পৌরসভা ও জেলা

৩০,০০,০০০/

সকল ইউনিয়ন, উপজেলা, পৌরসভা ও জেলা পর্যায়ে।

স্বাভাবিক সময়ে / ঝঁকিহ্রাস সময়ে

৪০%

২৫%

২৫%

১০%

উদ্ধারকারী স্পীড বোর্ড ও এম্বুলেন্স স্পীড বোর্ড চালু রাখা ও নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষন ।

২ টি

২১,৬০,০০০

(প্রতি মাসে ৬০০০০/- টাকা করে)

জেলা পর্যায়ে।

স্বাভাবিক সময়ে / ঝঁকিহ্রাস সময়ে